বাংলা সাহিত্যের উজ্জ্বল নক্ষত্র হয়ে আছেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর……….রূপসায় অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার


খুলনা অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (শিক্ষা ও আইসিটি) দেবপ্রসাদ পাল বলেছেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বাংলা সাহিত্যর এক অনবদ্য উজ্জল নক্ষত্র। তার সৃষ্টিতে রচিত হয়েছে ছোট গল্প, কবিতা, গান, নাটক, উপন্যাস সহ অসংখ্য কাব্যগ্রন্থ। প্রত্যকটি কাব্যগ্রন্থে মানুষের জীবনের কথা তিনি তুলে ধরেছেন। তার সাহিত্য কর্ম বাদ দিলে বাংলা সাহিত্য অচল একারনেই তিনি বিশ্বকবি হিসাবে খ্যাতি অর্জন করেছেন। তিনি বলেন রবীন্দ্রনাথ কে জানে না এবং তার সাহিত্য কর্ম চর্চা করে না এমন কোনো দেশ নাই। যার জন্যই তিনি নোভেল পুরষ্কারে ভূষিত হয়েছিলেন। তিনি ছোটবেলা থেকে জীবনের শেষ প্রান্ত পর্যন্ত মানুষ ও দেশকে নিয়ে ভেবেছেন এবং লিখেছেন।
অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার আজ ৪ জানুয়ারি বিকালে আকষ্মিক রূপসা উপজেলার ঘাটভোগ ইউনিয়নের রবি ঠাকুরের পিতৃ পুরুষের আদিনিবাস পিঠাভোগ রবীন্দ্র স্মৃতি সংগ্রহশালা পরিদর্শনকালে এ কথা বলেন। তিনি এসময় রবি ঠাকুরের পিতৃপুরুষের বংশধরদের খোঁজ খবর নেন এবং সংগ্রহশালা উন্নয়নে সরকারি আর্থিক সহায়তার আশ্বাস দেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন রূপসা উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) অপ্রতীম কুমার চক্রবর্তী,খুলনা নর্থ ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির ট্রেজারার অধ্যাপক কানাই লাল সরকার,অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনারের সহধর্মিণী কানন মজমুদার,ঘাটভোগ ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আজিজুল ইসলাম নন্দু,রবি ঠাকুরের বংশধর গোপাল কুশারী,রূপসা প্রেস ক্লাবের সাবেক সাধারন সম্পাদক কৃষ্ণ গোপাল সেন,ইউপি সদস্য শফিকুল ইসলাম,সাংবাদিক চিত্ত রঞ্জন সেন প্রমূখ।
এরপর অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার ফকিরহাট উপজেলার এতিহ্যবাহী মানসা কালীবাড়ি মন্দির পরিদর্শন করেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন মন্দির কমিটির সভাপতি রবীন্দ্রনাথ হালদার বাটুল,সাধারন সম্পাদক বাবলু কুমার আঁশ,সাংবাদিক মান্না দে প্রমূখ।
বঙ্গ নিউজ ওয়েবসাইট থেকে কোনো তথ্য গ্রহণ করলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
আমাদের অনুমতি ব্যতীত বঙ্গ নিউজ ওয়েবসাইটের কোনো সংবাদ, ছবি, ভিডিও বা অন্যান্য কনটেন্ট হুবহু বা আংশিক কপি, সংরক্ষণ, ব্যবহার বা পুনঃপ্রকাশ করা আইনগতভাবে দণ্ডনীয়। এই ধরনের কোনো কর্মকাণ্ড চিহ্নিত হলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
আমাদের কনটেন্ট ব্যবহার করতে চাইলে অনুগ্রহ করে আগে আমাদের লিখিত অনুমতি গ্রহণ করুন।
বঙ্গ নিউজ কর্তৃপক্ষ

























মন্তব্য: